মোহাম্মদ আসিফের কথা মনে আছে? নতুন বা পুরনো, যে কোনো বলেই যিনি সুইংয়ে নাকাল করে ছাড়তেন ব্যাটসম্যানদের। পাকিস্তানের অন্যতম সেরা পেস প্রতিভা মনে করা হচ্ছিল আসিফকে। মাত্র ২৩ টেস্ট খেলেই তুলে নিয়েছিলেন ১০৬ উইকেট। কিন্তু পারফরম্যান্সে না যতোটা আসিফকে মানুষ তার চেয়েও বেশি চিনে তার ‘কলঙ্কে’র কারণে! ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে মোহাম্মদ আমির ও সালমান বাটের সঙ্গে স্পট ফিক্সিংয়ের কলঙ্কে জড়িয়েছিলেন আসিফও। যাতে সাত বছরের নিষেধাজ্ঞা পেতে হয়েছিল।
আপিলের পর সেই নিষেধাজ্ঞা কমেছে, আসিফ নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফিরেও এসেছেন। এবং শুধু ফিরেছেন নয়, বয়সকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে প্রতিভার ঝলকানিতে নিয়মিত পারফর্মও করে যাচ্ছেন। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার পর থেকেই পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেট লিগে নিয়মিত পারফরমার আসিফ। যেটা চলছে এখন পর্যন্ত।
কদিন আগেও ম্যাচ জয়ী পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন আসিফ। এবারের মৌসুমে ওয়াপদার হয়ে কুইক-ই-আজম ট্রফি খেলছেন ৩৬ বছর বয়সী পেসার। প্রথম ইনিংসে পাঁচ উইকেট দখল করা আসিফ দ্বিতীয় ইনিংসে দখল করেছেন দুই্ উইকেট। যাতে ম্যাচটা সাত উইকেটে জিতেছে ওয়াপদা।
এশিয়া কাপে পাকিস্তানি পেসাররা যখন খাবি খেল তখন আসিফের এমন পারফরম্যান্স পাকিস্তানের জন্য হয়তো বড় সু-সংবাদ! তবে আবারও জাতীয় দলে আসতে পারবে কিনা সেটা সময় বলে দিবে ।
মেঘনায় লঞ্চ-কার্গো সংঘর্ষে বেঁচে গেল দুই শতাধিক যাত্রী / মুহূর্তেই ডুবে গেল: ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন….