২৫ অক্টোবর, ২০১৪ তারিখে সফরকারী জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। বাংলাদেশের ৭৪তম টেস্ট ক্রিকেটার জুবায়ের প্রথম দিনেই জিম্বাবুয়ের প্রথম ইনিংসে ভালো বোলিং করেন। প্রথমে ব্রেন্ডন টেলরকে ও পরবর্তীতে সিকান্দার রাজাকে আউট করে ৫৮ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট পান। ঐ খেলায় টাইগাররা দল ৩ উইকেটে জয়লাভ করে।
সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টের তৃতীয় দিনে তাঁর পাঁচ উইকেট প্রাপ্তি বাংলাদেশ দলকে বেশ শক্ত অবস্থানে নিয়ে যায়। তাঁর অসামান্য ক্রীড়ানৈপুণ্যে জিম্বাবুয়ে দল ৩৭৪ রানে গুটিয়ে যায় ও ৩য় দিনশেষে বাংলাদেশ ১৫২ রানে এগিয়ে যায়। জুবায়ের ২০ ওভার বোলিং করে ৯৬ রানে ৫ উইকেট পান।
ব্রেন্ডন টেলর, সিকান্দার রাজা , ক্রেগ আরভিন , এল্টন চিগুম্বুরা ও নাতসাই মুশাঙউই তাঁর শিকারে পরিণত হন। এরপর যেন হঠাৎ করেই হারিয়ে যান লিখন।
কাকতালীয় ব্যাপার হচ্ছে পুরো দেশ যখন একজন লেগ স্পিনারের জন্য চাতক পাখির মত অপেক্ষা করছে ঠিক তখন একজন রিশাদকর দেখা পেলাম আমরা। যুব টাইগার দলের একজন এই রিশাদ।
চট্টগ্রামের মাটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে লেগ স্পিন ভেলকিতে তুলে নিলেন ৩টি উইকেট। আবার একই দিনে ঢাকার বিপক্ষে রিশাদের অগ্রজ লিখন তুলে নিলেন ৬১ রানে ৫ উইকেট! খুব দ্রুত কাটবে লেগ স্পিনের দুর্বলতা এমনটাই মনে করতেছে অনেক ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা ।