দলের সিনিয়র ও সেরা তারকারা ইনজুরির জন্য ছিটকে পড়েছেন দল থেকে। দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান মাঠে নামতে পারবেননা চলতি বছর।
তাঁর আঙুল আর কখনও শতভাগ ফিট হবেনা, এমন খবর প্রকাশের পর মাথায় বাজ পড়েছে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের উপর। অন্যদিকে ওপেনার তামিম ইকবালসহ মুশফিকও খেলতে পারবেননা অন্তত কয়েক সপ্তাহ। টাইগার অধিনায়ক মাশরাফির চোটও গুরুতর। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলবেন কিনা, তা এখনও নিশ্চিত নয়। ফলে নতুন এক পরীক্ষার সম্মুখীন হতে যাচ্ছে টিম বাংলাদেশ।
অপেক্ষাকৃত নবীন ও অনভিজ্ঞরাই খেলবেন সফরকারীদের বিপক্ষে। একাদশ নিশ্চিত হতে আরো সময় লাগবে। তবে পুরনোদের মধ্যে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের কাঁধেই থাকবে অনেক বড় দায়িত্ব। মাশরাফি না খেললে ওয়ানডেতে অধিনায়কত্বও করতে হতে পারে তাঁকে। পাশাপাশি নতুনদের উজ্জীবিত করে সামনে এগিয়ে নেয়ার কাজটাও ন্যাস্ত হবে তাঁর উপর।
এছাড়া ইমরুল, লিটন, সৌম্য সরকার, মিথুন, শান্ত ও মুমিনুলের ব্যাটের উপর নির্ভর করতে হবে টাইগারদের। মিডল অর্ডারে মিরাজকে নিতে হবে বাড়তি দায়িত্ব। ওপেনিংয়ে এই সিরিজেও তামিম ইকবালের অভাব বোধ করবে বাংলাদেশ। সেইসাথে মিডল অর্ডারে সাকিব-মুশফিকের গুরু দায়িত্ব পালন করতে হবে ব্যাটসম্যানদের।
মোসাদ্দেক-আরিফুলরা সুযোগ পেলে তাদেরও ভূমিকা রাখতে হবে দলের প্রয়োজনে। চাপের মুখে ব্যাটিং ব্যর্থতাটা সম্প্রতি যথেষ্ট চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। সেদিক থেকে অভিজ্ঞ সেনানী মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ব্যাটিংটা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে এই সিরিজে। অবশ্য তিনি অনেক দিন ধরেই দলের পরীক্ষিত ব্যাটসম্যান। পার্টটাইম বোলার হিসেবে তাঁর অফস্পিনটাও যথেষ্ট কার্যকরী।
অন্যদিকে বোলিংয়ে টাইগারদের মূল ভরসা হবেন কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। এশিয়া কাপে তাঁর দারুণ পারফর্ম্যান্সটা খুব ইতিবাচক। এই সিরিজেও ফিজকে একই ভূমিকায় পেতে চাইবে বাংলাদেশ। মাশরাফি খেললে সেটা হবে দলের জন্য প্লাস পয়েন্ট।
গাজীপুরে হোটেলে অনৈতিক কাজে লিপ্ত অবস্থায় ৩৩ নারী-পুরুষ আটক ভিডিওটি দেখুন….
মেঘনায় লঞ্চ-কার্গো সংঘর্ষে বেঁচে গেল দুই শতাধিক যাত্রী / মুহূর্তেই ডুবে গেল: ভিডিওটি দেখুন….