২০০৫ সালে চলচ্চিত্র অঙ্গনে পা রাখলেও নায়িকা হিসেবে অপুর যাত্রা ২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবির মাধ্যমে। প্রথম ছবিতে ৩ লাখ টাকা পারিশ্রমিক পেলেও এক সময় এই অঙ্ক বেড়ে ১০ লাখ টাকায় উন্নীত হয়। অপুর আগে শাবনূরই কেবল এই অঙ্কের পারিশ্রমিক নিতেন।
এরপর ৫ থেকে ৮ লাখ টাকায় কাজ করেছেন তিনি। চলচ্চিত্রের ব্যবসায় মন্দা ও হিট ছবি উপহার দিতে না পারার কারণেই পারিশ্রমিক কমে গিয়েছিল এ অভিনেত্রীর। এ পারিশ্রমিকেই ঢালিউডের শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে একের পর এক ক্যারিয়ারের সেরা ছবিই উপহার দিয়েছেন। তাছাড়া বহু নায়কের নায়িকা হয়েও প্রশংসিত হয়েছেন।
এদিকে, এই সময়ে এসে ক্যারিয়ারটা খুব ভালো যাচ্ছে না তার। চলতি বছরের শুরুর দিকে ভেঙে যায় সংসার। এই সময়ে এসে বিষণ্ণতায় ও একাকিত্বে কাটছে অপুর সময়। তাছাড়া চলচ্চিত্রের কাজও তেমন নেই বললে চলে। যার ফলে অনেকটা পিছিয়ে পড়েছেন অপু বিশ্বাস।
তবে, কাজ কমে গেলেও অপু বিশ্বাসের সেই জনপ্রিয়তা এখনো তুঙ্গে। শোনা গেছে, বর্তমানে একেকটা শো-তে কিছু সময়ের জন্য উপস্থিত হয়ে নাকি এই নায়িকা দাবি করেন মোটা অংকের টাকা।
তাছাড়া কিছু সিনেমার তিনি সম্প্রতি কাজ শেষ করেছেন। তাতেও নাকি পারিশ্রমিক একদমই কম ছিল না। বরং আগের তুলনায় তা দ্বিগুণে দাঁড়িয়েছে। বছর দুয়েক আগেও তিনি ছবি প্রতি নিতেন আট লাখ টাকা। তবে এখন তিনি নাকি পারিশ্রমিক হিসেবে নিচ্ছেন ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা।