৮ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন সাইফুদ্দিন। তাকে দলে নেয়ার কারনই ছিল যাতে শেষ দিকে ব্যাট হাতে রান তুলতে পারে। আর সেই কাজটি দারুন ভাবে করেছেন এই তরুন তারকা।
কিছুদিন আগে পাপন বলেছিলেন, আমরা এমন একজন অলরাউন্ডার চাই যে প্রয়োজনে ৫-৬ ওভার বোলিং করতে পারবে আবার ব্যাট হাতেও অবদান রাখতে পারবে শেষের দিকে।
একই সুর ছিল কোচের কন্ঠেও। তিনিও বলেছিলেন একাদশে ৯জনকে অন্তত ব্যাটিং জানতে হবে। আর সেই কারনে কোচের পছন্দের জন্যই সাইফুদ্দিন দলে এবং একাদশে ডাক পান। কোচ বলেছিলেন, সাইফুদ্দিনকে তিনি আরেকটি মাশরাফি হিসেবে দেখতে চান।
কোচের আস্থার শতভাগ পূর্ন করেছেন সাইফুদ্দিন। দলের চরম দু:সময়ে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি। যখন ব্যাটিংয়ে নামেন তখন বাংলাদেশের রান ১৩৯/৬। সেই অবস্থা থেকে ইমরুল কায়েসের সাথে দারুন জুটি গড়ে রানকে নিয়ে যান ২৭১এ।
ব্যাট হাতে ৬৯ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক তুলে আউট হন তিনি।
বল হাতেও পাপনের সেই কথাই যেন শুনলেন তিনি। তাকে দিয়ে করানো হয়েছে ৭ ওভার। আর সেই ৬ ওভারে তিনি রান দেন ২৯ রান।