স্টাফ রিপোর্টার,
বরিশালের হিজলা থানার বথুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান মানিকের বিরুদ্ধে সরকার কর্তৃক অনুদানের টাকা আত্মসাধের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, ২০০৪ সালে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন মানিক। ২০০৭ ভারপ্রাপ্ত প্রাধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি।১২ বছর যাবৎ মিজানুর রহমান ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পারল করে আসছে এই স্কুলে। যোগদানের পর থেকে মানিক সরকারী ভাবে দেয়া স্কুলের অনুদানের টাকা আত্মসাধ করে আসছে।জানা যায়, স্থানীয় উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগরে বেশ কিছু প্রভাবশালী নেতাদের ম্যানেজ করেই নাকি তিনি এই পদে বহাল রয়েছে। এই স্কুলে কোন ব্যাক্তি প্রধান শিক্ষক আসতে চাইলে স্থানীয় উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগরে বেশ কিছু প্রভাবশালী নেতাদের দিয়ে ভয় দেখিয়ে এবং বিভিন্ন কু পরার্মশ দিয়ে স্কুলে নিয়োগ নিতে বাধা প্রধান করেন।ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান মানিক নিজেকে নিজেই সৎ, নিষ্ঠাবান, আদর্শ মানুষ হিসেবে প্রচার করে আসলেও। বতর্মানে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মানিকের আদর্শ পুরোটাই ভিন্ন নিজেকে আদর্শবান মনে করলেও স্কুলের দেয়া ক্ষুদ্র মেরামতের টাকাও হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও চোখে পড়ার মত ২০১৭ সালে স্কুল মেরামতের জন্য ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা দেয়া হয় সে বছরই ৪০ হাজার টাকার টুকিটাকি কাজ করিয়ে ১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। ২০১৮ সালে স্কুলের নামে আসে ৪৫ হাজার টাকা সে টাকা থেকেও মানিক ৫ হাজার টাকার কাজ করিয়ে বাকি ৪০ হাজার হাতিয়ে নেন তিনি।বতর্মানে উক্ত স্কুলের শিক্ষকরা অতিষ্ট হয়ে পরেছেন তার অত্যাচারে। অভিবাভকরা দাবি করেন সঠিক ভাবে তদন্ত করা হলে আরো কিছু অজানা ঘটনা জানা যাবে।এ বিষয়ে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান মানিকে বারবার ফোন করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি