1. shahinit.mail@gmail.com : dhaka24 : ঢাকা টোয়েন্টিফোর
  2. arifturag@gmail.com : ঢাকা টোয়েন্টিফোর : ঢাকা টোয়েন্টিফোর
শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন

রোহিঙ্গাদের কারণে দেশের নিরাপত্তা শঙ্কায় আছে: প্রধানমন্ত্রী

Dhaka24 | ঢাকা টোয়েন্টিফোর -
  • প্রকাশ | বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯
  • ৯৪ পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক | বুধবার,২৬ জুন ২০১৯:
মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের দ্রুত ফেরত পাঠাতে না পারলে দেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ নূর মোহাম্মদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।

সংসদ নেতা বলেন, বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা অধিবাসীরা অসন্তুষ্টিতে ভুগছে। তাদের অনেক অভাব অভিযোগ রয়েছে। তাদের প্রত্যাবাসনে সরকার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমার অপপ্রচার চালাচ্ছে, উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘রাখাইন রাজ্যে যথাযথ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক মহল মিয়ানমারের ওপর চাপ অব্যাহত রেখেছে। আমরা বারবার বিভিন্ন ফোরামে বলেছি যে, এসব বাস্তুচ্যুত জনগণের ফেরত মিয়ানমার সরকারের ওপর বর্তায় এবং তাদেরকেই উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, মিয়ানমার সরকারের অনড় অবস্থানের কারণে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। উপরন্তু মিয়ানমার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহলে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে এবং বলছে, বাংলাদেশের অসহযোগিতার কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হচ্ছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব জনমত ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অব্যাহতভাবে আমাদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘ এ বিষয়ে মানবাধিকার কমিশনে একটি রিপোর্ট প্রেরণ করেছে। কিন্তু মিয়ানমার সরকার তাদের এ বিষয়ে কাজ করতে দিচ্ছে না। মিয়ানমারের অসহযোগিতা সত্ত্বেও আমরা দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় দুটি পথই খোলা রেখেছি।’

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়নমারের এসব নাগরিক এখানে স্বেচ্ছায় আসেনি। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী তাদের বলপূর্বক বাস্তুভিটা থেকে উচ্ছেদ করেছে। নির্মম নির্যাতনের শিকার এসব মানুষের খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্যসেবাসহ মৌলিক মানবিক সহায়তা অত্যন্ত জরুরি ছিল। এ জন্য তাদের সাময়িকভাবে আশ্রয় দেয়া হয়েছে। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও স্থানীয় এনজিওর সঙ্গে সমন্বয় করে এই বিপুলসংখ্যক মানুষকে আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে।

লাইক কমেন্ড ও শেয়ার করে সাথে থাকুন-

আরো খবর

© All rights reserved | 2016 dhaka24.net by |

Theme Customized BY WooHostBD