জানা যায়, ওই হোস্টেলটির কোনো বৈধ কাগজ পত্র নেই এবং কোনো অনুমোদন নেই। কর্মজীবী ও কমবয়সী মেয়েদের নিয়ে ব্যবসা আকারে হোস্টেল টি পরিচালনা করতো ওই হোস্টেলের কর্তৃপক্ষ হীরা।
আত্মহত্যার বিষয়ে হোস্টেল কর্তৃপক্ষ হীরা জানায়, প্রেমজনিত ঝামেলার কারণেই মেয়েটি আত্মহত্যা করে। মেয়েটির সাথে একটি ছেলের ৯ মাসের সম্পর্ক ছিল। এবং মেয়েটি যখন জানতে পারে ওই ছেলেটি আরো ৩ বছর আগে বিয়ে করেছে এবং তার বিবাহিত স্ত্রী রয়েছে। তখন মেয়েটি ভেঙে পড়ে এবং আত্মহত্যা করে।
এই বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার অপারেশন ওসি প্রার্থ প্রতিম ব্রহ্মাণ্ড ঢাকা টুয়েন্টিফোর কে জানায়, ৯৯৯ এ ফোন পেয়ে আমরা দ্রুত ওই বাসায় উপস্থিত হই এবং আশেপাশের লোকজনের উপস্থিতিতে বাসাটির কক্ষের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ওই ছাত্রীকে ওড়না দিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই।
পরবর্তীতে আমরা মৃত দেহটি উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি এবং এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা যথাযত ভাবে গ্রহণ করা হয়েছে।