August 2, 2025, 1:33 pm

সিনেমার শুটিংয়ের পর পোশাক গুলো কি করে জানেন? জানলে চমকে যাবেন!

Reporter Name 182 View
Update : Thursday, September 27, 2018

সিনেমা মানুষের বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম। সে জন্য চমক আর দৃষ্টিনন্দন করার জন্য তার মধ্যে থাকে হাজারো পরিকল্পনার সমাহার। আর সেসবের মধ্যে অন্যতম হলো পোশাক পরিবর্তন।একটি সিনেমায় নায়ক-নায়িকা সহ যতগুলো চরিত্র থাকে তাদের সবাইকে অসংখ্যবার পোশাক এবং কস্টিউম পরিবর্তন করতে হয়।

সারা ছবিতে নায়ক-নায়িকার পরা সমস্ত পোশাক একত্র করলে একটা জামাকাপড়ের দোকান খুলে ফেলা যায় অনায়াসে। এর মধ্যেও কিছু পোশাক থাকে যা দর্শককূলের মনে দাগ কেটে যায়।বলিউড ছবি ‘চন্না মেরেয়া’ গানে অানুশকার বিয়ের সাজ অথবা ‘বাজিরাও মাস্তানি’র ‘দিওয়ানি মস্তানি’ গানে দীপিকার অপূর্ব কস্টিউমের কথা ভোলা যায় না। কিন্তু সেই সমস্ত ড্রেসের জীবনকাল তো মোটে কয়েক সেকেন্ড, বড়জোড় কয়েক ঘণ্টা। তারপর কী হয় এই সমস্ত পোশাকের?

কিন্তু কখনো ভেবেছেন কি এত দামী দামী কস্টিউম শুটিং শেষের পর কী করা হয়? আর কখনও ব্যবহারই হয় কি না এই পোশাক? আসলে শুটিং শেষ হয়ে যাওয়ার পর বেশির ভাগ সময়ই প্রডাকশন হাউসের স্টোর রুমে রাখা থাকে সেই সমস্ত পোশাক। প্রতিটি ছবির জন্য আলাদা আলাদা বাক্স তৈরি করা হয়। উপরে ছবির নামের স্টিকার লাগানো থাকে। স্টিকার লাগানো সেই বাক্সের মধ্যেই রাখা থাকে পোশাকগুলো। তাহলে কী এত সব দামী পোশাক এ ভাবেই বাক্সবন্দি হয়ে পড়ে থাকে দিনের পর দিন?

উত্তরটা অবশ্যই ‘না’। আসলে, সাধারণ মানের পোশাকগুলোই এ ভাবে রাখা হয়। পরে তা সেই প্রডাকশনেরই অন্য ছবির পার্শ্ব চরিত্রদের পরতে দেওয়া হয়।আর দামী ডিজাইনার পোশাকগুলোর ক্ষেত্রে ঘটে অন্য ঘটনা। আরেক বলিউড ছবি ‘বম্বে ভেলভেট’ এ ৩৫ কেজির একটি সবুজ গাউন পরেছিলেন অানুশকা শর্মা। ‘চন্না মেরেয়া’ গানে তার পরা লেহেঙ্গাটির ওজন ছিল ১৭ কেজি। বেশির ভাগ সময় শুটিংয়ের পর এই ডিজাইনার পোশাকগুলি নিজেদের স্টুডিওর জন্য ফেরত নিয়ে নেন ডিজাইনাররা।


More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর