আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে নির্বাচনী ওয়াদা ভুলে না: প্রধানমন্ত্রী
						ডেস্ক রিপোর্ট:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় গেলে নির্বাচনী ওয়াদা ভুলে যায় না। পরিকল্পনা গ্রহণে ও বাস্তবায়নে নির্বাচনী ইশতেহার সামনে থাকে।’
বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে গণভবন থেকে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসংস্থান চুক্তি (এপিএ) সই এবং এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যুক্ত হয়ে এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী সম্পদের যথাযথ ব্যবহার ও স্বচ্ছতা ও জবাবিদিহিতা নিশ্চিত করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। একইসঙ্গে কারও শোনা কথায় কান না দিয়ে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করতে সচিবদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘দুর্যোগ আসবে, দুর্যোগের জায়গাই বাংলাদেশ। কিন্তু সেই দুর্যোগ মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের অর্থনীতি যাতে কোনোরকম বাধাগ্রস্ত না হয়। অর্থনীতি গতিশীল রাখতে আমরা যে প্রণোদনা প্যাকেজগুলো দেয়া শুরু করলাম এটা কিন্তু পৃথিবীর আর কোনও দেশ আমাদের আগে দিতে পারেনি। আমরাই প্রথম।’
তিনি বলেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় সাধারণত কিছু দিতে গেলে তো হাত টেনে রাখে, কিপটেমি করে। এবারে কিন্তু কিপটেমি করেনি। সবাইকে হাত খুলে যেখানে যেটা দরকার আমরা দিয়েছি। আমাদের প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে অর্থনীতির চাকাটা সচল থেকেছে। মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রায় ৪ দশমিক শূণ্য ৩ শতাংশ, আমরা প্রণোদনা প্যাকেজ হিসাবে দিয়েছি। নগদ টাকা দিয়েছি। সরকারি টাকার বাইরে আমি নিজে অর্থ সংগ্রহ করে সহায়তা দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে, প্রত্যেকেই নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, অনেক ডাক্তার মারা গেছেন, নার্স মারা গেছেন, স্বাস্থ্যকর্মী মারা গেছেন। তারা কিন্তু সবাই কাজ করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে এক শ্রেণির লোক থাকে, তাদের সমালোচনা করাটাই অভ্যাস। পান থেকে চুন খসলে পরে অনেকে কথা বলবে, কিন্তু তারা নিজেরা কিছু করবে না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় গেলে নির্বাচনী ওয়াদা ভুলে যায় না। পরিকল্পনা গ্রহণে ও বাস্তবায়নে নির্বাচনী ইশতেহার সামনে থাকে।’
বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে গণভবন থেকে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসংস্থান চুক্তি (এপিএ) সই এবং এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যুক্ত হয়ে এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী সম্পদের যথাযথ ব্যবহার ও স্বচ্ছতা ও জবাবিদিহিতা নিশ্চিত করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। একইসঙ্গে কারও শোনা কথায় কান না দিয়ে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করতে সচিবদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘দুর্যোগ আসবে, দুর্যোগের জায়গাই বাংলাদেশ। কিন্তু সেই দুর্যোগ মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের অর্থনীতি যাতে কোনোরকম বাধাগ্রস্ত না হয়। অর্থনীতি গতিশীল রাখতে আমরা যে প্রণোদনা প্যাকেজগুলো দেয়া শুরু করলাম এটা কিন্তু পৃথিবীর আর কোনও দেশ আমাদের আগে দিতে পারেনি। আমরাই প্রথম।’
তিনি বলেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় সাধারণত কিছু দিতে গেলে তো হাত টেনে রাখে, কিপটেমি করে। এবারে কিন্তু কিপটেমি করেনি। সবাইকে হাত খুলে যেখানে যেটা দরকার আমরা দিয়েছি। আমাদের প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে অর্থনীতির চাকাটা সচল থেকেছে। মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রায় ৪ দশমিক শূণ্য ৩ শতাংশ, আমরা প্রণোদনা প্যাকেজ হিসাবে দিয়েছি। নগদ টাকা দিয়েছি। সরকারি টাকার বাইরে আমি নিজে অর্থ সংগ্রহ করে সহায়তা দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে, প্রত্যেকেই নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, অনেক ডাক্তার মারা গেছেন, নার্স মারা গেছেন, স্বাস্থ্যকর্মী মারা গেছেন। তারা কিন্তু সবাই কাজ করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে এক শ্রেণির লোক থাকে, তাদের সমালোচনা করাটাই অভ্যাস। পান থেকে চুন খসলে পরে অনেকে কথা বলবে, কিন্তু তারা নিজেরা কিছু করবে না।’


												                                            





										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										
										