August 5, 2025, 3:43 am

কেউ খারাপ মন নিয়ে পরবেন না, যে কারনে বিবাহিতরাই পতিতালয়ে বেশি যান

Reporter Name 184 View
Update : Wednesday, October 3, 2018

যে কারনে বিবাহিতরাই- প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, বিপরীত লিঙ্গের শরীরের বিষয়ে কৌতূহল বেশি থাকে অবিবাহিতদের। তাই তাদের মধ্যেই টাকার বিনিময়ে যৌনতার স্বাদ পাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তবে সম্প্রতি প্রকাশিত আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্টের কুইনস ও দক্ষিণ আফ্রিকার উইটওয়াটার্সর‌্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা।

দুই বিশ্ববদ্যিালয়ের গবেষক ডার্ক শুবোৎজ এবং সুসান হুশ গবেষণারটির জন্য ৪৪৬ জন পুরুষের ওপর একটি অনলাইন সমীক্ষা করেন। এসব পুরুষদের বয়স ৩১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। যাদের প্রায় ৫০ শতাংশই হয় বিবাহিত নয়তো কোনও সম্পর্কে রয়েছেন।

গবেষকরা দেখেন, অবিবাহিত নয় বরং বিবাহিত কিংবা বান্ধবী আছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যেই টাকার বিনিময়ে যৌনতার পাওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। এর কারণ হিসেবে উঠে এসেছে দু’টি বিষয়। আত্মবিশ্বাসের অভাব এবং যৌনতাহীন বিবাহিত সম্পর্ক। দ্বিতীয় কারণটি বেশি প্রকট।

গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা জানান, দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্কহীন বিবাহিত জীবনযাপন করার পর এক ধরনের অবসাদ জমা হয়। তাই তারা টাকার বিনিময়ে যৌনতায় আগ্রহী হন।

সঙ্গীর মধ্যে এই অভ্যাসগুলো থাকলে বিয়ে করার আগে একবার ভাবুন!

প্রতিটি মানুষের জীবনে সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ‘বিয়ে’। নতুন এক বন্ধনে আবদ্ধ হয় দুটি মানুষের জীবন। বিয়ের পর কম-বেশি সবার জীবনেই পরিবর্তন দেখা যায়।

নতুন সম্পর্ক কিভাবে আরো বেশি সুন্দর রাখা যায় তা নিয়ে অনেক ভাবনাতেই থাকেন কেউ কেউ। তাই বিয়ের আগেই জরুরী আপনার ভবিষ্যৎ জীবন সঙ্গী সম্পর্কে ভাল করে জেনে নেয়া।

দাম্পত্য জীবন সুন্দর রাখতে এ জিনিসটি খুবই জরুরী। আপনার সঙ্গীটিকে ভাল করে জেনে নিয়ে তবেই কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছান। বুঝে নিন হবু সঙ্গীর মন-মেজাজ কেমন। তাঁর এই স্বভাবগুলো যদি থাকে তাহলে আগেই সাবধান হোন। চিন্তা করুন মানুষটির সঙ্গে আপনার জীবন কেমন কাটবে।

১। আপনার সঙ্গীর সব ভাল-মন্দ নিয়েই একসাথে চলতে হবে। কিন্তু যদি দেখেন সঙ্গীটি যে কোন ছোট বিষয়েও তুমুল অশান্তি করছেন, সব কিছুতেই কোন না কোনও বাহানায় অসন্তুষ্ট হওয়াই তাঁর স্বভাব তা হলে ধরে নিতে পারেন তিনি খুব দাম্ভিক। আপনার মর্যাদাও তাঁর কাছে কম। এমন হলে আবারও ভেবে দেখুন।

২। সারাক্ষণ কি কেবল নিজের কথাই ভেবে যান তিনি? আপনার কথার গুরুত্ব না দিয়ে কেবল নিজের কথাই বলে চলেন? তা হলে সাবধান! স্বার্থপরতা দিয়ে জীবন চলে না। প্রয়োজনে কথা বলুন তাঁর এই স্বভাব নিয়ে, ভুল শুধরাতে পারলে তবেই বাকি জীবন এক সঙ্গে থাকার কথা ভাবুন।

৩। শুধুমাত্র আপনার সঙ্গীকেই নয় নিজের পরিবারের সাথে তাঁর সম্পর্ক কতটা ভাল সে বিষয়টিও দেখে নিন। তিনি কি আপনার উপর যে কোনও সিদ্ধান্ত জোর করে চাপিয়ে দেন?

আপনার গতিবিধি, ইচ্ছা-অনিচ্ছা সবই কি তিনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান? এমনকি আপনি কোথায় কতটুকু কথা বলবেন, কোন বন্ধুকে কতটা মর্যাদা দেবেন— সবকিছুতেই নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে চান? তা হলে বুঝে নিন আপনার আপন সত্তার গুরুত্ব তাঁর কাছে কতটুকু।

৪। কথায় কথায় মিথ্যে বলা বা কোন কথা গোপন করার প্রবণতা তাঁর আছে কিনা তাও দেখে নিন। ৫। কোন দায়িত্ব নেওয়ার ইচ্ছা কেমন তাঁর? কোন দায়বদ্ধতা থেকে দূরে দূরে থাকার প্রবণতা থাকলে সতর্ক হোন।

৭। আপনার সঙ্গীটি কোন মাদকে আসক্ত কিনা বা তাঁর অন্য কোন বাজে স্বভাব আছে কিনা তাও জানার চেষ্টা করুন। ৮। বেশির ভাগ সময় অন্যের কি অন্যের সমালোচনা নিয়েই কথা বলে যান তিনি?

এ বিষয় আপনার পছন্দ না হলে তাঁকে সরাসরি তা বলুন। ৯। আপনার অপছন্দের বিষয়গুলোই কি তিনি করতে বেশি পছন্দ করেন? বার বার বলার পরেও কি তিনি তাতে পরিবর্তন আনছেন না? তাহলে অবশ্যই ভাবুন।

সবকিছু জেনে তারপর সারা-জীবন একসাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেবেন কিনা তা ভাল করে ভাবুন। এগুলো খেয়াল করলে ভবিষ্যতের অনেক ঝামেলা থেকেই মুক্ত থাকতে পারবেন। তবে সবশেষে, নিজের ভাল কিসে হবে তা নিজে আগে বুঝুন এবং সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিন।


More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর